**কোরানের সংকলনে খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিকের অবাধ সাধনা**
**পর্ব 1: পর্বপ্রস্তাবনা**
ইসলামের পবিত্র বই, কোরানের সংকলনটি ধর্মের ইতিহাসে একটি অমূল্য সাধনা প্রতিষ্ঠা করে। এটি প্রফেত মোহাম্মদের সাথে ব্যক্ত হওয়া নির্বিশেষ প্রাণসঙ্কল্পের এবং শ্রদ্ধান্বিত শৃঙ্গের ইসলামিক প্রাথমিক নেতাদের দেয়া একটি প্রতিশ্রুত প্রমাণ। এই গুরুত্বপূর্ণ উপাদানের এই গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিকের প্রয়াণের সম্প্রদায় অনেক ভাবে সাংঘটিত হয়েছিল। এই প্রবন্ধে, আমরা খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিকের কোরানের সংকলনে বহুমুখী যে চাপের সাধনা গুরুত্ব দেয় তাকে আরও গভীরে অন্বেষণ করব।
**ইতিহাসের সংদর্ভ**
খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিকের অবদানের গুরুত্ব বোঝার জন্য ইতিহাসের সংদর্ভ বুঝতে গুরুত্বপূর্ণ। 632 খ্রিষ্টাব্দে প্রফেত মোহাম্মদের মৃত্যুর পর, ইসলামী সম্প্রদায় একটি জরুরি সমস্যার সম্মুখীন হয়। কোরান সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ ধর্মীয় সূচনা হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছিল, যা 23 বছরের স্পষ্ট সময়ে ভিন্ন অংশে প্রকাশ্য করা হয়েছিল, যেমন তাল পাতা, পাম পাতা, পশু চামড়া, ইত্যাদি পদার্থে। এই কোরানের পদতাল প্রকাশ্য সময়ের জন্য আমন্ত্রিত ছিল এগুলি একত্রিত করতে এবং এই দ্বারা দেওয়া দিব্য সূচনা সংরক্ষণ করতে।
**খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিকের নেতৃত্ব**
খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিক এই সন্দর্ভে একটি গুরুত্বপূর্ণ নেতার মধ্যে এসে গিয়েছিলেন। প্রফেত মোহাম্মদের ঘনিষ্ঠ ও বক্তৃতা, তিনি ইসলামের ও কোরানের গভী
র সম্মান প্রদান করেছিলেন। সমস্যাটির গুরুত্ব উপলব্ধি করতে, তিনি আপনি একটি সমৃদ্ধ এবং মান সংকলনের জন্য একটি একত্রিত এবং মান কোরান পাঠকের দরকার বলেন।
**জাইদ ইবন থাবিতের নিয়োগ**
খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিক তার নির্দেশনামূলক স্বীকৃতি দিয়েছিলেন জাইদ ইবন থাবিতকে, একটি প্রফেত মোহাম্মদের গভীর সংগতিসূচক কোরান জ্ঞান রেখেন। জাইদটি কোরানের বুদ্ধিমত্ত প্রথম মানুষ হিসেবে অত্যন্ত প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। তিনি এই মৌনমুখী বক্তৃতা এবং সবকথার গভীর জ্ঞানের সাথে এই দিব্য সূচনা সংগ্রহের দায়িত্ব নেন, এটির গুরুত্ব সম্মন্ন করে যে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
**কোরানের উপাদান সংগ্রহ**
খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিকের নির্দেশনামূলক নেতৃত্বে, জাইদ ইবন থাবিত একটি কোরান সংগ্রহ প্রক্রিয়া শুরু করতে নিয়োগ দিয়েছিলেন। তিনি কোরানের উপাদান সংগ্রহের জন্য একটি লেখক দল সংস্থাপন করে নিলেন, যারা কোরানের মুখবন্ধ স্মরণ করেছিলেন বা লেখা অংশ প্রস্তুত করেছিলেন। প্রত্যেক কোরান সূচনা একাধিক সাক্ষী দ্বারা ব্যাপকভাবে যাচাই করা হয়েছিল, যেটি এর সত্যতা এবং সত্যতা নিশ্চিত করতে।
**কোরানের সংকলন**
এই সাম্যবদ্ধ প্রয়াসের পর্ব ছিল কোরানের সংকলন নিজে। খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিকের নজরে এই মানুষটি, পরবর্তী সব কোরানের প্রতিলিপিকরণের প্রোটোটাইপ হিসেবে কাজ করে। প্রতিস্থাপন হওয়ার সময়ের ক্রনোলজিক্যাল প্রদান সংরক্ষিত রয়েছিল, দেবী বাণীর সাফল্য এবং তার সাদর অর্থে আরও সুস্পষ্টি দেওয়া হয়েছিল।
**একটি প্রাথমিক অবস্থানে কোরান সংকলন**
খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিকের কোরানের সংকলনকে প্রাথমিক অবস্থানে এই দিব্য সূচনার সাধনা দেখানোর সিদ্ধান্তটি তার প্রসুরণে কোরানের মৌনমুখীতার বোঝায়। তিনি মনে করেন যে একটি মান কোরান পাঠকের বাইরে চলে যাওয়া সম্পূর্ণ নিষ্কৃতি এবং সত্যতা বিশিষ্ট হতে পারে, সম্ভবত কোরানের বিপর্যস্ততা এবং মিথ্যার সাথে মিশ্রণ এবং ভুল ব্যাখ্যা প্রাকৃতিকভাবে এটি পৌরস্থ্যে যেতে পারে। তার অটুট নেতৃত্ব এই বিশ্বাস নিশ্চিত করে যে আল্লাহর বাণী পরিচয় এবং সত্যতা সংরক্ষণ করা হয়েছিল।
**প্রতিষ্ঠান**
খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিকের সাধনা সংকলনের প্রাথমিক কোরান নির্দেশের উপর একটি অপরিসীম ছাপ ইসলাম ধর্মে একটি অমূল্য প্রতিস্থান ছেড়ে দিয়েছে। এই মান কোরানের সমস্ত পরবর্তী প্রতিলিপিতের জন্য নির্দিষ্ট সূচনার জন্য হিসেবে কাজ করে, এটি এখনও অমূল্য দেখায় এবং প্রাপ্তিমূলক ধর্ম, নৈতিকতা এবং আচরণের বিষয়ে প্রশাসিত অবতীর্ণ হয়েছে। খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিকের কোরানের সত্যতা সংরক্ষণের অবদানটি একটি যে আয়ক্তির বিশ্বাস যা যুগের মাধ্যমে অবতীর্ণ থাকে।
**পর্যালোচনা**
খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিকের কোরানের সংকলনের ভূমিকা তার অবিচ্ছিন্ন ইসলাম ধর্ম এবং প্রফেত মোহাম্মদের প্রশংসিত এবং প্রভাবশালী আকৃতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে। তার দর্শনানুযায়ী নেতৃত্ব এবং পূর্বানুমান কোরানের সংরক্ষণ দিয়ে, তিনি প্রশংসা করে যে বিশ্বাসের সূচনাটি প্রশংসিত এবং ইসলামের ইতিহাসে একটি প্রশংসিত এবং প্রভাবশালী চরণে
প্রদান করে। খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিকের যে সাধনা প্রচুর যুগের ধর্মিওদের দর্শন এবং প্রয়াণের সাথে এই প্রমাণটি প্রতিষ্ঠিত হয়ে থাকে যা আল্লাহর বাণীর সত্যতা এবং শক্তির স্মরণ দেয়। তার অবদানগুলি এখনও বিশ্বের মুসলিম বৃদ্ধির একটি প্রশংসিত এবং প্রভাবশালী আকৃতি হিসেবে আবিষ্কৃত থাকে, খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিকের এবং তার ইসলামের ধর্মের প্রতি অচ্ছুত আবদানের স্মরণ হয়। যেভাবে আমরা এখন কোরান জানি, তা খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিকের সংকলনের সত্যতা এবং তার ইসলাম ধর্মের প্রতি অচ্ছুত আবদানে অনেক দেয়। তার যে সাধনা সম্পূর্ণ যুগের মুসলিম বিশ্বজগতের উৎস এবং অনুপ্রেরণা দেয়, আল্লাহর বাণীর বৃদ্ধি এবং গুরুত্বের চিরসাথী হয়, সেটা এই প্রমাণের মাধ্যমে দেখায়।
কোন মন্তব্য নেই: